সেরা হাসির কৌতুক | দম ফাটানো হাসির কৌতুক লেখা ২০২৪ | চরম হাসির কৌতুক

Please share this post

সেরা হাসির কৌতুক পোস্টে আপনাকে জানাই স্বাগতম। এই পোস্টে আমরা বাছাইকৃত চরম হাসির কৌতুক শেয়ার করতে চলেছি আপনাদের জন্য। আপনারা সোশ্যাল মিডিয়াতে চাইলে এই হাসির কৌতুক গুলি দিতে পারেন। এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি অনেক আনন্দ ও মজা পাবেন।

হাসতে কে না চায়? আর তাই সেরা হাসির কৌতুক লেখা আপনারা অনেকেই পছন্দ করেন। আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বন্ধুবান্ধব প্রায় সব জায়গাতেই হাসির কৌতুক শুনে থাকি। সুতরাং আপনারা এই পোস্ট থেকে অনেক মজার হাসির কৌতুক এর আইডিয়া পেয়ে যাবেন।

অন্য পোস্ট পড়ুন-

মেসেঞ্জার ফানি ক্যাপশন

মেসেঞ্জার নোট ফানি স্ট্যাটাস

সেরা হাসির কৌতুক | চরম হাসির কৌতুক

সেরা হাসির কৌতুক | দম ফাটানো হাসির কৌতুক লেখা ২০২৪ | চরম হাসির কৌতুক
সেরা হাসির কৌতুক | চরম হাসির কৌতুক

হাসির কৌতুক ১

দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন হচ্ছিল:-
প্রথম বন্ধুঃ তুই গতকালকে আপেলটা এমন করে কাটলি কেন?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ কিভাবে কাটলাম?
প্রথম বন্ধুঃ ১ টা বড় করে আরেকটা ছোট করে। আমাকে ছোট আপেলটা দিলি আর তুই বড় আপেলটা নিলি।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তুই হলে কি করতি?
প্রথম বন্ধুঃ কেন? আমি ছোট আপেলটা নিতাম আর বড় আপেলটা তোকে দিতাম বড়টা।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ সেজন্যই তো আমি বড় আপেলটা নিলাম।

হাসির কৌতুক ২

প্রথম বন্ধুঃ দোস্ত তর রোল কত?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ আটানব্বই, তোর?
প্রথম বন্ধুঃ ময়দা নব্বই
দ্বিতীয় বন্ধুঃ ময়দা আবার রোল হয় নাকি?
প্রথম বন্ধুঃ কেন? তরটা আটা হলে আমারটা ময়দ না কেন?

হাসির কৌতুক ৩

শিক্ষকঃ বাংলা ছয়টা ঋতুর নাম বললো-
ছাত্রীঃ গ্রীষ্ম, মা, বাবা, কাকা, শীত, হেমন্ত ও বসন্ত।
শিক্ষকঃ এসব কি বলছিস রে-
ছাত্রীঃ স্যার! আমার মায়ের নাম বর্ষা, বাবার নাম শরৎ আর কাকার নাম হেমন্ত।

হাসির কৌতুক ৪

ভিক্ষুক: সাহেব, একটু ভিক্ষা দিন।
ধনী ব্যক্তি: তুমি কি কাজ করো না?
ভিক্ষুক: না সাহেব, আমি কাজ করি না।
ধনী ব্যক্তি: তাহলে আমি তোমাকে ভিক্ষা দেব না। কাজ করে খাও।
ভিক্ষুক: সাহেব, আপনি কি কাজ করেন?
ধনী ব্যক্তি: হ্যাঁ, আমি কাজ করি।
ভিক্ষুক: তাহলে আপনিও ভিক্ষুক

হাসির কৌতুক ৫

শিক্ষক: বলো তো, 100 টাকা হারিয়ে 50 টাকা খুঁজে পেলে তোমার কাছে কত টাকা থাকবে?
ছাত্র: 100 টাকা।
শিক্ষক: কীভাবে?
ছাত্র: আমি 50 টাকা হারাইনি তো!

হাসির কৌতুক ৬

শিক্ষকঃ অনিতা বলতো শিক্ষকের স্থান কোথায়?
ছাত্রীঃ স্যার আমার পিছনে
শিক্ষকঃ হারামজা* এতদিনের এসব শিখেছিস
ছাত্রীঃ কেন স্যার, আমার বাবা-মা প্রায়ই বলে তোর পিছনে এত মাস্টার লাগালাম তবুও ফেল করিস কেন?

হাসির কৌতুক ৭

ইতিহাস পরীক্ষা চলছে, একজন ভালো ছাত্র সামনের বেঞ্চে বসে মতিন সম্পর্কে টীকা লিখছিল। তার পেছনের বেঞ্চে হার্ট দুর্বল ছাত্র বসেছে। সে সামনের ভালো ছাত্রের দেখে দেখে লিখছিল। ভালো ছাত্র লিখেছে বিপদের সময় মতিন ভাঙিয়া পড়িতেন না। সেই কথাটাই পেছনে ছাত্র লিখেছে বিপদের সময় মতিন জাংগিয়া পড়িতেন না।

হাসির কৌতুক ৮

বাবা ছেলেকে পড়াচ্ছিলেন। তো পড়াতে পড়াতে আমরা তো লাইনে এসে গেছে। সেখানে বাবা একটু লাইনটাকে ঘুরিয়ে পড়াচ্ছে। কিভাবে পড়াচ্ছে শুনুন, বাবা বলছে সংসার সুখী হয় পুরুষের গুনে। এই কথা রান্নাঘর থেকে মা শুনে খন্তি নিয়ে এসেছে। এসে বলল এই ছেলেটাকে কি ভুলভাল পড়াচ্ছো? বাবা বলছে কই কি ভুল পড়ালাম? মা বলল তুমি তো এখনি ছেলেকে পড়ালে সংসার সুখী হয় পুরুষের গুণে।লোকটি একটু হেসে বলল আরে তুমি তো অর্ধেক শুনে ক্ষেপে গেলে, পুরো লাইনটা তো শোনো। মানে তুমি কি বলতে চাচ্ছ বলো। তখন তার স্বামী বলল, সংসার সুখী হয় পুরুষের গুণে, যদি সে চুপচাপ বউয়ের কথা শুনে।

হাসির কৌতুক ৯

একটি মেয়ে একটি ছেলেকে বলছে খবরদার আমার পিছনে ঘুরবে না। কারন তোর মত অনেক ছেলে আমার পেছনে ঘোরে। ছেলেটি মুচকি হেসে মেয়েটিকে জবাব দিলো, এটা নিয়ে তুই মোটেই বড়াই করিস না। কারন কম দামি জিনিসের খরিদ্দার বেশি হয়।

হাসির কৌতুক ১০

একটা ভিখারি এক বাবুকে গিয়ে বলল, বাবু আমাকে ২০ টাকা ভিক্ষা দিননা কফি খাবো। বাবুকে ভিক্ষুকের দিকে তাকিয়ে বলল আরে কফি তো ১০ টাকা। তুই ২০ টাকা চাইছিস কেন? ভিক্ষুক তখন সে বলল বাবু আমার গার্লফ্রেন্ড আছে। বাবু তখন রেগে গেল। তুই ভিখারী হয়ে গার্লফ্রেন্ড বানিয়েছিস? তখন মুখ কালো করে বলল, না বাবু আমি ভিখারী হয়ে গার্লফ্রেন্ড বানাইনি। গার্লফ্রেন্ডই আমাকে ভিখারি করেছে।

হাসির কৌতুক ১১

এক বৌমা শাশুড়ির কাছে নালিশ করছে, শাশুড়ি মা! জানেন তো আপনার ছেলের না অনেক দোষ। শাশুড়ি মা একটু মুচকি হেসে বলল, জানি বৌমা জানি! আর আমার ছেলেকে অনেক দোষ বলেই তো ভালো একটা বউ পেলাম না।

হাসির কৌতুক ১২

বাবা তার ছেলে বল্টুকে বলছে, এই একটু শোন এদিকে আয়। বল্টু এলো, কি হয়েছে? বাবা বলছে তোর জন্য আমি একটা মেয়ে দেখেছি। তোকে বিয়ে করতে হবে। সেই মেয়েটি গুণবতী, রূপবতী, স্বাস্থ্যবতী। একথা শুনে বল্টু তো মাথা চুলকাতে শুরু করল। কিছু বলছে না, বাবা তাকে ধমক দিল। এই হারামজাদা কিছু বলছিস না কেন? আমি তো মেয়েটাকে দেখে এসেছি কথা দিয়েছি তখন বল্টু বলে উঠলো বাবা কথা পাকাপোক্ত দিওনা। কেন? বলছি তুমি যে মেয়ে দেখেছ গুণবতী রূপবতী বুদ্ধিমতী। কিন্তু আমি যে মেয়েকে পছন্দ করেছি সে তো গর্ভবতী।

হাসির কৌতুক ১৩

ক্লাসে শিক্ষক মহাশয় পড়াচ্ছিলেন। দেখো ছাত্রছাত্রীরা তোমরা কেউ কিন্তু কখনো চুরি করবে না। কারণ চুরি করার ফল সব সময় খুব তিতা হয়। একথা শুনে পেছন থেকে বল্টু লাফ দিয়ে উঠে বলল, না স্যার এটা আপনি ভুল বললেন। আমি ভুল বলেছি? শিক্ষক মশাই তো প্রচন্ড রেগে গেলেন বল্টুকে বললঃ বল্টু কি ভুল বলেছি? আমি কি ভুল বলেছি? তখন বল্টু বলল হ্যাঁ স্যার আপনি ভুল বলেছেন। চুরি করার ফল সবসময় তিতা হয় না। আমি যে আমাদের পাড়ার করিমদের গাছের পাকা লিচু চুরি করে খেয়েছি! কই স্যার একটা লিচু ও তো তিতা লাগলো না।

হাসির কৌতুক ১৪

বল্টুর দিদার একবার খুব দাঁত ব্যথা হয়েছিল। বল্টু তাদেরই এক পাড়ার ডাক্তারের কাছে তার দিদারকে নিয়ে গেল। এইবার পাড়ার ডাক্তার যখন তার দিদারকে বলল আপনি মুখ খুলুন। তখন বল্টুর দিদা বলে উঠলো, ডাক্তারবাবু! আপনি যখন এখানে চিকিৎসা করছেন তখন আপনার বউ আমাদের পাশের বাড়ির শ্যামলের সঙ্গে কি ফষ্টিনষ্টি করছে কি বলবো আপনাকে ডাক্তারবাবু। এর বেশি আমি আর মুখ খুলতে পারছি না।

হাসির কৌতুক ১৫

এক মা তার ছেলেকে প্রচন্ড মেরেছে। প্রচন্ড মার এরপরে ছেলেটি যথারীতি অনেকক্ষণ কান্নাকাটি করেছে। এরপরে যখন ছেলেটির বাবা অফিস থেকে বাড়ি এসেছে, তখন দৌড়ে গিয়ে ছেলেটি তার বাবার গলা জড়িয়ে ধরেছে। গলা জড়িয়ে ধরে তার বাবাকে প্রশ্ন করেছে বাবা তুমি কখনো পাকিস্তানে গেছো? তার বাবা বলছে না তো! তুমি কখন আফগানিস্থানে গেছো? বাবা বলছে না তো! তখন ছেলেটি রাগে গজগজ করতে করতে বলল পাকিস্তানেও যখন যাওনি আফগানিস্তানেও যখন যাওনি তাহলে আমারই আতঙ্কবাদী মার্ক আমাকে কোথা থেকে নিয়ে এসেছো?

হাসির কৌতুক ১৬

গ্রামের স্কুল ক্লাস চলছে, ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা পড়ছে। হঠাৎ করে সেই গ্রামের এক বয়স্ক ব্যক্তি মারা গেলেন। এই খবর যখন স্কুলে পৌঁছাল তখন স্কুলের হেডমাস্টার মশাই ওইদিনের মতো স্কুল ছুটি দিয়ে দিলেন। তো ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা বাড়ি যাচ্ছে। পল্টু আর বল্টু দুই ভাই তারাও বাড়ি যাচ্ছে ব্যাগ নিয়ে। তাদের খুব মনে আনন্দ তাড়াতাড়ি স্কুল ছুটি হয়ে গেছে। এমন সময় বিপরীত দিক থেকে দুটো বয়স্ক লোক সেই রাস্তা দিয়ে আসছে। তখন বল্টু তার ভাই পল্টু কে দেখিয়ে বলল ওই দেখ ভাই আরো দুটো ছুটি আসছে।

হাসির কৌতুক ১৭

একদিন ক্লাসে শিক্ষক মহাশয় বল্টুকে প্রশ্ন করল, এই বল্টু বলতে পারিস পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে গতিশীল দুটো মেল কি? প্রশ্ন করাতে বল্টু দাঁড়িয়ে খানিকক্ষণ মাথা চুলকালো‌ মাথা চুলকানোর পরে হঠাৎ বলে বসল পারবো সার উত্তর এসে গেছে মাথায়। উত্তর হলো জিমেইল আর ফিমেল‌। এদিকের খবর অদিকে মুহূর্তের মধ্যে পৌঁছে দিচ্ছে।

হাসির কৌতুক ১৮

একবার এক ভদ্রমহিলা ফলের দোকানে গিয়ে দোকানদারকে বলছেঃ দাদা আপনার দোকানে যা পঁচা আম আছে তাড়াতাড়ি আমাকে মেপে দিনতো। সঙ্গে সঙ্গেই দোকানদার কোন কথা না বলে পঁচা আমের খরিদ্দার পেয়ে অত্যন্ত খুশির সঙ্গে আমগুলোকে মেপে দিয়ে বললেন, এই নিন দুই কেজি পঁচা আম। ভদ্রমহিলা একটু মুচকি হেসে বললেন, না না এই দুই কেজি আম আপনি সাইড করে রাখুন। এইবার আমাকে এক কেজি আম মেপে দিন।

হাসির কৌতুক ১৯

মেয়ে আর ছেলেদের জীবন কেমন সেই বিষয় নিয়ে এই জোকসটি।
একটা ছেলের জীবন হচ্ছে স্বচ্ছ জলের মতো আর একটা মেয়ের জীবন হচ্ছে কমপ্লিকেটেড মোবাইলের মতো। মোবাইলের উপরে জল পড়ুক আর মোবাইলটা জলে পড়ে দুটো ক্ষেত্রে কিন্তু ক্ষতি হয় মোবাইলের।

হাসির কৌতুক ২০

এক ভদ্রলোক রোজি এক ভিক্ষুককে ভিক্ষা দিতেন। প্রথম তিনি ১০ টাকা করে ভিক্ষা দিতেন। কিছুদিন পরে সেই ভিক্ষুককে তিনি পাঁচ টাকা করে দিতে শুরু করলেন। আবার বেশ কিছুদিন পরে সেই ভিক্ষুককে এক টাকা দিতে শুরু করলেন। এতে ভিক্ষুক খুব রেগে গেল। একদিন তিনি সেই বাবুকে প্রশ্ন করে বসলেন আচ্ছা বাবু আপনি প্রথমে আমাকে ১০ টাকা দিতেন, তারপর আপনি আমাকে ৫ টাকা দিতে শুরু করলেন এখন ১ টাকা করে দিচ্ছে ব্যাপারটা কি?

উত্তরে সেই বাবু বলেছেন, হেহেহে! প্রথমে আপনাকে ১০ টাকা দিতাম তখন আমি সিঙ্গেল ছিলাম। তারপরে বিয়ে করেছি বউ আসার পরে অনেক খরচ বেড়ে গেছে তখন পাঁচ টাকা করে দিচ্ছিলাম। আবার এখন আমার বাচ্চাকাচ্চা হয়েছে আরো খরচ বেড়ে গেছে তাই এখন একটা করে দিচ্ছি। ভিখারি একথা শুনে রেগে গেল। তখন তিনি বাবুর দিকে আড়চোখে তাকিয়ে বললেন, বাবু! আপনি তাহলে আমার পয়সাতেই এখন সংসার চালাচ্ছেন।

হাসির কৌতুক ২১

একবার পাগলা গারদ থেকে এক পাগলা পালিয়ে গেছে। পালিয়ে যাবার পরে তার কাছে চিরকুটে পাগলা গারদের একটা নম্বর ছিল। সে একজনের ফোন চেয়ে সেই নাম্বারটিতে কল লাগিয়ে দিল। যিনি পাগলা গারদে তত্ত্বাবধান করতেন সেই ভদ্রমহিলা সেই ফোনটি ধরেছেন। হ্যালো কে বলছেন? পাগলা বলল, দেখুন তো ওই ১৩ নম্বর ঘরে কেউ আছে নাকি? ১৩ নম্বর ঘরে তো কেউ নেই। পাগলা বলল আপনি ভাল করে দেখুন তো আছে কিনা। ভদ্রমহিলা আবারো ভালো করে খুঁজে দেখল সেই ঘরে কেউ নেই। তখন ভদ্রমহিলা বলল এই ঘরে তো কেউ নেই একদম ফাঁকা। তখন তারাটি বলল, ও তাহলে আমি ঠিক মতোই পালিয়েছি।

হাসির কৌতুক ২২

এক ব্যক্তি নতুন বিয়ে করেছেন তার বউয়ের কিছু মানসিক সমস্যা ছিল। তো সেই মহিলা রান্নাঘরে রান্না করছেন। এবার ওই ভদ্রলোক বাজার থেকে মাছ কিনে এনেছেন। তো ভদ্রলোক রান্না ঘরে বসে রয়েছেন। তিনি লক্ষ্য করলেন যে, তার স্ত্রী মাছ কেটে না ধুয়েই রান্না শুরু করে দিয়েছেন। তখন তিনি তার স্ত্রীকে বললেন আচ্ছা তুমি কি করছো মাছটা তুমি কাটলে অথচ না ধুয়েই রান্না করেছো? তখন ভদ্রমহিলা একেবারে রেগে গেছে। রেগে গিয়ে বলছে, আমাকে তুমি শেখাচ্ছ? এই মাছ তো পানিতেই ছিল! তাহলে এই মাছ ধোবার দরকার কি?

হাসির কৌতুক ২৩

আমাদের পাড়ার পচার সঙ্গে হঠাৎ করে আমাদেরই পাড়ার তার ভাবির প্রচন্ড ঝগড়া বেধে গেল। ঝগড়া চলতে চলতে হঠাৎ করে বৌদি রেগে গেল এবং বললো এই সাহস থাকলে রাতের বেলায় এসে দেখাস। পচা তখন মাথা চুলকাতে চুলকাতে ভাবতে লাগলো ভাবি আমাকে হুমকি দিলো নাকি আমন্ত্রণ জানালো।

আমাদের শেষ কথা

বন্ধুরা আশা করছি আজকের এই পোস্ট থেকে আপনারা সেরা হাসির কৌতুক জানতে পেরেছেন। করছি নিশ্চয়ই আজকের এই পোস্টটি আপনাদের অনেক আনন্দ দিয়েছে। হাসির সেরা কৌতুক গুলো কেমন লাগলো নিচে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আর এই পোস্টটি অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন যেন তারাও হাসির সেরা কৌতুক গুলি জানতে পারে।

অন্য পোস্ট পড়ুন-

ফানি স্ট্যাটাস বাংলা

ফানি পিকচার ফেসবুক ডাউনলোড

Please share this post

This is MOJNU Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.

Leave a Comment