গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে কত টাকা লাগে – জেনে নিন বিস্তারিত

গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে কত টাকা লাগেঃ গুগল প্লে স্টোরে হাজার হাজার এপ্লিকেশন পাবলিশ করা রয়েছে। যারা এন্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার রয়েছেন তারা একটি অ্যাপ বানিয়ে গুগল প্লে স্টোরে আপলোড করেন এবং সেখান থেকে তার ইনকাম হয়।

কিন্তু গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ আপলোড করতে কি টাকা লাগে? আর লাগলেও কত টাকা লাগে তা জানবো আজকে এই আর্টিকেলে। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে কত টাকা লাগে

গুগল প্লে স্টোরে একটি অ্যাপ পাবলিশ বা আপলোড করতে হলে প্লে স্টোরে আপনাকে একটি গুগল প্লে কোনসেলএকাউন্ট তৈরি করতে হবে। যদি আপনি একটি গুগল প্লে কোনসেল একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে আপনার সেই প্লে কোনসেল একাউন্টে আপনি যত খুশি আনলিমিটেড অ্যাপ্লিকেশন পাবলিশ করতে পারবেন।

প্রতিটা অ্যাপ পাবলিশ করার জন্য আপনাকে আলাদা আলাদা খরচ করতে হবে না, শুধুমাত্র গুগল প্লে কোনসেল একাউন্ট তৈরি করতে খরচ হবে।

একটি প্লে কোনসেল একাউন্ট তৈরি করার জন্য গুগলকে ২৫ ডলার পেমেন্ট করতে হয়। ২৫ ডলার এ বর্তমান মূল্য বাংলাদেশ বর্তমান ডলার রেট অনুযায়ী ২৮০০-২৯০০ টাকার কাছাকাছি।

প্লে কনসোল একাউন্ট খুলতে যা যা দরকার

প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে কত টাকা লাগে

আমাদের বাংলাদেশের অ্যাপ ডেভলপার দের জন্য গুগল প্লে স্টোরে একটি গুগল প্লে কোনসেল তৈরি করা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এর কারণ হচ্ছে একটি ডেভলপার একাউন্ট বা প্লে কনসাল একাউন্ট তৈরি করতে গেলে ২৫ ডলার খরচ করতে হয়। এটা টাকা নয় ডলার। এই ডলার অবশ্যই একটি বৈধ ডুয়াল কারেন্সি মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড দিয়ে করতে হয়।

একটি মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড দিয়ে শুধুমাত্র একটি গুগল প্লে কোনসেল একাউন্ট খোলা যায়। একই মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ডের অধীনে একাধিক প্লে কোনসেল একাউন্ট খোলার চেষ্টা করা হলে দুটোই প্লে কনসাল টারমিনেট হয়ে যাবে।

এখন নিজের একটি মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড তৈরি করতে গেলে প্রয়োজন হয় পাসপোর্ট এর। কারণ পাসপোর্ট ছাড়া মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ডে ডলার ইন্ড্রোসমেন্ট করা যায় না।

সুতরাং একজন প্রফেশনাল অ্যাপ ডেভলপার হতে গেলে নিজের একটি পাসপোর্ট থাকতে হবে সেই পাসপোর্ট দিয়ে নিজের একটি মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড বানাতে হবে।

তারপর সেই মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ডে ২৫ ডলার লোড করে একটি গুগল প্লে কোনসেল একাউন্ট বা ডেভেলপার একাউন্ট খুলতে হবে। যখনই একটি প্লে কোনসেল একাউন্ট বা ডেভেলপের একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে তখনই একজন ডেভেলপার সেখানে আনলিমিটেড তার তৈরি অ্যাপ পাবলিশ করতে পারবে।

উপসংহার

আশা করছি গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে কত টাকা লাগে তা জানতেও বুঝতে পেরেছেন। যদি পোস্টটি ভালো লাগে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন এতে তারাও প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে কত টাকা লাগে এ বিষয়ে জানতে পারবে।

অন্য পোস্ট পড়ুন-

কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন

ফেসবুকে ফাঁকা পোস্ট কিভাবে করবেন

প্লে স্টোরে অ্যাপ আপলোড করতে কি টাকা লাগে?

গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ আপলোড করতে টাকা লাগে না, কিন্তু একটি প্লে কনসোল একাউন্ট বানাতে ২৫ ডলার লাগে। আর প্লে কনসোল একাউন্ট ছাড়া প্লে স্টোরে অ্যাপ আপলোড করা যায় না।

This is MOJNU Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.

Leave a Comment

Discover more from Technical Bro BD

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading