নতুন ইসলামিক পোস্ট বাংলা ২০২৪ – সুপ্রিয় ভাই-বোনেরা, আসসালামু আলাইকুম। আজকের এই অসাধারণ পোস্টে আপনাদেরকে শেয়ার করতে যাচ্ছি সেরা নতুন ইসলামিক পোস্ট ফেসবুকের জন্য। ইসলামিক এসএমএস স্ট্যাটাস এবং পোস্ট হিসেবে আপনি যেকোনো জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন।
ইসলামিক পোস্ট ক্যাপশন আমরা নিজে নিজে তৈরি করতে পারিনা। কেননা ইসলামিক কথাবাত্রা কেবলমাত্র মহাগ্রন্থ আল কুরআন এবং হাদিস শরীফে বলা আছে। হাদিস ইসলামিক পোস্ট ও আপনারা এখানে খুঁজে পাবেন।
বন্ধুরা, আমাদের মধ্যে অনেকেই কষ্টকে ভালোবাসে। যারা একটু বেশি কষ্ট পায় তারাই কষ্টকে অনেক ভালোবাসে। আর নিজের ভেতরের কষ্টে আর্তনাদকে প্রকাশ করতে ফেসবুকে ইসলামিক কষ্টের পোস্ট করে নিজেকে কিছুটা শান্ত করা যেতে পারে।
২৯৯+ নতুন ইসলামিক পোস্ট বাংলা ২০২৪ ফেসবুকের জন্য
![২৯৯+ নতুন ইসলামিক পোস্ট বাংলা ২০২৪ 2 নতুন ইসলামিক পোস্ট বাংলা ২০২৩ ফেসবুকের জন্য](https://i0.wp.com/technicalbrobd.com/wp-content/uploads/2023/10/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8.jpg?resize=362%2C639&ssl=1)
সুপ্রিয় বন্ধুরা আজকে বিভিন্ন ধরনের ইসলামিক উক্তি ও কথা বা বাণী নিয়ে পোস্ট লেখা হয়েছে। এখান থেকে আপনি আপনার পছন্দের নতুন ইসলামিক পোস্ট লেখা কপি করে নিতে পারেন সেটা আপনি আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে অথবা ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করতে পারেন কিংবা কাউকে এসএমএস হিসেবে পাঠাতে পারেন।
ইসলামিক পোস্ট বাংলা
আমরা শ্রেষ্ঠ নবি পেয়েছি
শ্রেষ্ঠ কিতাব পেয়েছি
শ্রেষ্ঠ ধর্ম পেয়েছি
আমরা সত্যিই ভাগ্যবান
-আলহামদুলিল্লাহ
মুসলিম আমার নাম !
কুরআন আমার জান !
নামাজ আমার গাড়ি !
জান্নাত আমার বাড়ী !
আল্লাহ্ আমার রব !
নবী আমার সব !
ইসলাম আমার ধর্ম!
এবাদত আমার কর্ম!
নিয়মিত নামাজ
মানুষের রিজিক বৃদ্ধি করে।
আলহামদুলিল্লাহ
জান্নাত লাভ করার দোয়া।
– আল্লাহুমা ইন্নী আসআলুকা
রিদ্ধা কাওয়াল জান্নাত।
I Love You –
আল্লাহ কে বলো ।
I Miss You –
নামাজ কে বলো।
I Believe You –
কোরআন কে বলো।
I Trust You –
রাসুল কে বলো।
I Like Must –
ইসলাম কে বলো ।
I Hate You –
শয়তান কে বলো ।
I Don\’t Care –
দুনিয়া কে বলো।
মানুষের মনের মধ্যে এমনভাবে
নিজের জন্য জায়গা করে নাও
যেন তুমি মরে গেলে তোমার জন্য
তারা দুয়া করে আর বেঁচে
থাকলে তোমাকে ভালবাসে।
___ হযরত আলী (রাঃ)
এমন এক সময় আসবে যখন
মুসলমানদের জন্য ঈমান ধরে রাখা,
জ্বলন্ত কয়লা হাতের মধ্যে
রাখার ন্যায় কঠিন হবে।
__বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ
সন্তানের উত্তম আচরণ ও শ্রদ্ধা
পাওয়ার সবচেয়ে বেশী
অধিকারী হচ্ছেন মা ।।
সে মাকে কখন কস্ট দিওনা ।
___হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
কাগজ দিয়ে অনেক কিছু
তৈরী করা হয় ।
তার মধ্যে সবচেয়ে উত্তম
আল-কুরআন।
ভালোবেসে স্ত্রীর হাত ধরলেও
সগিরা গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
– হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
নামাজ পড়ো,
– আল্লাহ তোমায় সঠিক পথ দেখাবে।
– ইনশাআল্লাহ..
তুমি যাকে ভালোবাসবে
হাশরের ময়দানে তুমি
তার সাথেই থাকবে।
হযরত মুহাম্মাদ সাঃ।
তোমরা সিজদায়
বেশি- বেশি দোয়া করো।
কেনোনা সিজদা হচ্ছে দোয়া।
কবুলের উপযুক্ত সময়।
মুসলিম হাদিস : ৮৭০
তারা যতক্ষণ ক্ষমা প্রার্থনা করতে
থাকবে আল্লাহ কখনও তাদের
ওপর আজাব দেবেন না।
–[আনফাল, আয়াত : ৩৩]
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ
আমাদেরকে – সুখী ও
স্বাস্থ্যবান করে তুলে।
– সুবহানআল্লাহ।
ঈমানদারদের জন্য
মৃত্যু উপহার স্বরূপ।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
যারা শুধু আল্লাহ তাআলার প্রতি ।
বিশ্বাস স্থাপন করেন।
-আল্লাহ তাদেরকে নিরাপত্তা দেন।
যখনি আমি অসুস্থ হতাম।
তখন আমি কালো জিরা খেতাম।
– হযরত মুহাম্মাদ [সাঃ]
বড় সেলিব্রিটিকে Follow না করে
– হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে Follow করুন
জীবন বদলে যাবে
আল্লাহর কাছে বেশি কিছু চাই নাহ ।
শুধু পাচ ওয়াক্ত নামায পড়ার
তৌফিক দান করুন ।
আমিন।
পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ স্থান
সিজদাহ সেখানে মৃত্যু হলে
জান্নাত সুনিশ্চিত।
প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার
জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয়।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
তারা যতক্ষণ ক্ষমা প্রার্থনা করতে
থাকবে আল্লাহ কখনও তাদের
ওপর আজাব দেবেন না।
–[আনফাল, আয়াত : ৩৩]
সর্ব কালের সেরা জুটি।
– হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
– হযরত খাদিজা (রাঃ)
স্টাইল অবশ্যই থাকা উচিত।
– তবে সেটা পোশাকে না চরিত্রে।
যার দুঃখ বেশি।
– তার প্রতি আল্লাহর ভালোবাসাও বেশি।
[ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ]
বিপদে ফেলে শয়তান
– আর বিপদ থেকে
উদ্ধার করে আল্লাহ
শ্রেষ্ঠ Call
হাই’য়া “আলাস সালাহ
-অর্থ : নামাজের জন্য এসো
নিজের হাতের উপার্জিত একটি রুটি,
অন্যের দয়ায় দেওয়া কোরমা –
পোলাওয়ের চাইতেও উত্তম।
হিংসা মানুষকে এমনভাবে ধ্বংস করে ,
যেভাবে মরিচা লোহাকে ধ্বংস করে ।
— ইবনুল খাতীব
আলিম হব, জাহিল থাকবনা।
দাড়ি রাখব, মিছা কথা বলব না।
মিছামিছি হাসবনা, ঈমান ঠিক রাখব।
মসজিদ আবাদ করবো
জলে উঠুন ঈমানি শক্তিতে।
মসজিদে প্রথম কাতারে যদি
ফকিরও বসে তাকে উঠানোর
ক্ষমতা কোনো রাজার নেই।
এটাই ইসলামের সৌন্দর্য।
আমরা বলি আমাদের পাপ বেশি।
-আল্লাহ্ বলেন আমি
তওবাকারীদের ভালোবাসি।
ইসলাম একমাত্র ধর্ম।
যেখানে হাসলে সওয়াব,
কাঁদলে গুনাহ্ মাফ।
-সুবহানআল্লাহ
আসছে একটা রাত
নাম তার শবেবরাত ।
তুলব আমরা দু হাত।
করব আমরা মোনাজাত।
আল্লাহ করবে গুনা মাফ।
তোমাদেৱ রইল দাওয়াত।
পালন করব শবেবরাত ।
মানুষ যদি মৃত ব্যাক্তির আর্তনাদ দেখতে
এবং শুনতে পেত তাহলে মানুষ মৃত
ব্যাক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কাঁদত
–হযরতমোহাম্মদ (সাঃ)
পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে কৃপন ,
যে মুসলমান অন্য মুসলমানকে
সালাম দিতে কৃপনতা করে ।
জ্ঞানী ব্যক্তি আগে চিন্তা করে পরে কথা বলে
বোকা ব্যক্তি আগে কথা বলে পরে চিন্তা করে ।
_হযরত আলী
প্রতি মিনিটে কত মানুষ মারা যায়,
কিন্তু শুকরিয়া যে আল্লাহ্ আমাকে
আপনাকে সুস্থ রেখেছেন,
বলেন আলহামদুলিল্লাহ্।
জুম্মার দিন মুসলিমদের
সাপ্তাহিক ঈদের দিন।
আল্লাহ এই দিনের ওসিলায়
আমাদের জীবনের সমস্ত
গুনাহ মাফ করে দিন।
আমিন
শবে-কদর হল এক
হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
– [সূরা কদরঃ ০৩]
মোনাজাতে ঝড়ে পড়া
চোখের পানি কখনো বিফলে যায়না,
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
যার চরিত্র নিয়ে মহান
আল্লাহ তালা প্রসংশা করে ছিলেন।
তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ(সা:)
সারা দুনিয়া ৭০বার বিক্রি করলেও।
– জান্নাতের একটি ইটের দাম হবে ন।
কেয়ামতের পূর্বে মানুষ
মৃত্যু আর গজব
নিয়ে হাসি ঠাট্টা করবে।
– হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
হাদিস ইসলামিক পোস্ট
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন
কিয়ামতে দিন যে জিনিসটি
মুমিনদের পাল্লায় ভারী হবে
সেটি হচ্ছে সুন্দর চরিত্র।
(আবু দাউদঃ-৪১০১)
রাসূল সাঃ বলেছেন।
– তুমি যাকে ভালোবাস
জান্নাতে তুমি তার সাথেই থাকবে।
কালোজিরা মৃত্যু ব্যতিত
সকল রোগের মহাঔষধ।
– হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
সকাল- সকাল উঠা মানুষ
গুলো স্মার্ট হয় কারণ
তারা ফযরের নামায পড়ে।
– দেরি করে তো বেনামাযীরা উঠে।
শেষ বিচারের দিন আমাদের
জন্য একমাত্র সুপারিশকারি।
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
পৃথিবীর সবচেয়ে বড়
বৈজ্ঞানিক ছিলেন?
– হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
জিবনের প্রতিটা মুহূর্তে
তাকেই স্বরন করুন ।
-যিনি আপনাকে সৃষ্টি করেছেন।
যৌবনের ১ম প্রেম হলো কোরআন।
– আর ১ম ভালোবাসা হলো নামাজ।
চোখের পানি
তাহাজ্জুত নামাজের
মুনাজাতে ফেলো।
-দেখবে পুরো জীবনটাই
বদলে যাবে ইনশাল্লাহ।
কখনো ব্যর্থ হলে সিজদায় পরে যেও।
– সফলতার পথ
আল্লাহ দেখাবেন।
মৃত্যু কি তোমার প্রতিশ্রুত সময় নয় ?
সুতরাং তোমার কি প্রস্তুতি রয়েছে !
চুলের শুভ্রতা কি তোমাকে ভীতি প্রদশন করেনি ?
সুতরাং তোমার কি অজুহাত রয়েছে !
কবরে কি তোমার শয্যা হবেনা ?
তখন তোমার কি বক্তব্য থাকবে !
আল্লাহর কাছে কি তোমার প্রত্যাবতন হবেনা ?
তখন তোমার সাহায্যকারী কে হবে !
স্বামী রাগ করলে স্ত্রী তার
নিকট এসে হাতে হাত রেখে বলে।
– তুমি খুশি না হওয়া অব্দি আমি ঘুমাবো না ।
– রাসূল (সাঃ) বলেন সেই স্ত্রী জান্নাতি।
কি হবে এতো মানুষের প্রিয় হয়ে।
– যদি আল্লাহর কাছে
প্রিয় হতে না পারি।
বিশ্ব নবী যখন কোনো
রাস্তা দিয়ে যেতেন
দুই পাশে সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়তো।
– সুবহানাল্লাহ্
নিশ্চয়ই ‘নামাজ’
মানুষকে সকল অশ্লীল
কাজ থেকে বিরত রাখে।
সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম পাইছি
– সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী পাইছি ।
– সৌভাগ্য প্রকাশের জন্য আর কি চাই ।
আস্তাগফিরুল্লাহ – অতীতের জন্য
আলহামদুলিল্লাহ – বর্তমানের জন্য
ইনশাআল্লাহ – ভবিষ্যতের জন্য।
ইসলাম একমাত্র ধর্ম।
যেখানে হাসলে সওয়াব,
কাঁদলে গুনাহ্ মাফ।
-সুবহানআল্লাহ
মা এতটাই দামি।
আল্লাহ তায়ালা জান্নাত কেও
মায়ের নিছে রেখেছেন।
যে একবার সুবাহানআল্লাহ পড়ে।
– তার জন্য জান্নাতে
একটি ফলের গাছ হয়।
কাউকে বারবার ডাকলে সে রাগ হয়।
-কিন্তু আল্লাহ কে বারবার
ডাকলে তিনি খুশি হন।
কিউট, প্রচুর কিউট।
– যেসব ছেলে-মেয়ে
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে।
তওবা করতে লজ্জিত হয়ো না।
-মনে রেখো তোমার গুনাহের
চাইতে আল্লাহ্’র ক্ষমা অনেক বড়।
জুম্মার দিনে যাদে
মৃত্যু হয়।
– তারা খুবই সৌভাগ্যবান।
হাদিস ইসলামিক পোস্ট
রাসুল (সঃ) কে যখন জিজ্ঞাসা করা হলো,
কোন সময় দোয়া বেশি কবুল হয়,
রাসুল (সঃ) বলিলেনঃ
রাতের শেষ অংশে এবং
ফরজ নামাজের পরে।
তিরমিযী-৩৪৯৯
পৌঁছে দাও।
কালেমার দাওয়াত।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)
কবর থেকে বেশি
ভয়ঙ্কর জায়গা আমি কখনো দেখিনি।
– হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
পৃথিবীতে সব সম্পর্কের শেষ আছে ।
-কিন্তু বান্দার সাথে
আল্লাহর সম্পর্ক শেষ নাই।
তোমরা মেয়েদের গালি দিও না ।
কারন, আমিও ১জন মেয়ের পিতা।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
রহমত ও শান্তি দুটোই।
– নামাজের মধ্যে আবধারিত।
শেষ বিচারের দিন।
আমাদের জন্য ১মাত্র
সুপারিশকারি।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
ফোনে কথা বলার সময়
হ্যালো না বলে।
আসসালামু আলাইকুম
ওরহমাতুল্লাহি ওবারকাতুহ
দেওয়ার চেষ্টা করুন।
সূরা ইয়াসিনকে
কোরআনের হৃদয় বলা হয়।
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
আল্লাহ, আমি সফল না হওয়া পর্যন্ত
– আমার বাবা-মাকে সুরক্ষিত রাখুন!
দুনিয়ার মসজিদ গুলা এতো সুন্দর
*না জানি আল্লাহর জান্নাত কতটা সুন্দর!
কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়েও
-পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
– হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
যৌবন কালের একটি সিজদাহ
বৃদ্ধ বয়সের ৮০ বছরের
ইবাদতের সমান
_ হযরত আলী(রা:)
সবচেয়ে বড় সত্য –
আল্লাহ যা করেন আমাদের
ভালোর জন্যই করেন।
যাকে স্বপ্নে দেখলে
জাহান্নামের আগুন হারাম
-তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
মাটির দেহ নিয়ে কখনও করিওনা বরাই,
দুচোখ বন্ধ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই।
যাকে তুমি আপন ভাবো সে হবে পর,
আপন হবে নামাজ, রোজা অন্ধাকার কবর।
জীবন সাজাই নামায দিয়ে,
মন সাজাই ঈমান দিয়ে,
শরীর সাজাই নবীর সুন্নত দিয়ে,
আর বন্ধু বানাই ইসলামের দাওয়াত দিয়ে..!
জুম্মা মোবারাক।
মৃত্যুর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকো,
কারণ মৃত্যুর দূত
তোমার পিছনেই দাঁড়িয়ে আছে।
তার ডাক দেবার পর
আর প্রস্তুত হবার সময় থাকে না.
___হযরত আলী (রা:)
– নামাজকে বানাও নিজের সাথী
– তবেই নামাজ হবে জান্নাতের চাবিকাঠি
সূরা ইয়াসিন কে
কোরআনের হৃদয় বলা হয়!
-হযরত মুহাম্মদ (সা:)
ফ্রিজের পানি যেমন
গরমে তৃষ্ণা মেটায়।
তেমনি নামাজ ও আল কুরআন
হৃদয়ের তৃষ্ণা মেটায়।
আল্লাহর নিকট মাথা নত করুন।
– তিনি আপনাকে পৃথিবীর কারো
কাছে মাথা নত হতে দিবেনা.।
কোটি মানুষের কলিজার টুকরা
আমাদের প্রিয় নবী ।
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
ঐ ব্যক্তিই প্রকৃত বুদ্ধিমান,
যে নিজে নত হয়ে অপরকে বড় ভাবে,
আর সে ব্যক্তিই নির্বোধ,
যে সর্বদাই নিজেকে বড় ভাবে।
–হযরত আলী (রাঃ)
এক এক করে যাচ্ছে
চলে মাহে রমযান,
কি করে দিবো আমি তার প্রতিদান.
ক্ষমার আশায়
আজও আমি তুলি দুই হাত.
কবুল করো আল্লাহ
তুমি আমার মোনাজাত.
কবরের ১ম চাপ।
– দুনিয়ার সব কষ্টকে হার মানাবে।
– হযরত মুহাম্মদ [সাঃ]
মিথ্যা হতে দূরে থাক।
– কেননা মিথ্যা চেহারার
সৌন্দর্যকে নষ্ট করে দেয়।
– হযরত মুহাম্মদ [ সা: ]
সব সমস্যার সমাধান
নামাজ ও দোয়া, কুরআন।
নিঃসন্দেহে এই পৃথিবীর
শ্রেষ্ট ধ্বনি আযান।
সব সময় হাঁসি মুখে কথা বলি।
– কারণ এটাই
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর আদর্শ।
পানি পান করার শুরুতে
বিসমিল্লাহ ও শেষে
আলহামদুলিল্লাহ বলা
প্রিয় নবীজির সুন্নাত।
(তিরমিজি ২/১০)
যে ব্যাক্তি দিনে
৭০হাজার বার কালিমা পরলো।
তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব।
বিপদে পড়লে আল্লাহ ছাড়া
কাউকে পাশে পাবেন না।
সুতরাং সর্বদা আল্লাহকে ডাকুন।
গোপনে পাপ করলে মানুষ
তিলে তিলে ধ্বংস হয়ে যায়।
– আর গোপনে ইবাদত করলে
মানুষ শ্রেষ্ঠ হয়ে যায় ।
রাতে ওজু করে ঘুমালে।
– পুরোরাত আপনাকে
ফেরেস্তারা পাহারা দিবে।
– যেই পরিবারে
নামাজ নেই-
সেই পরিবারে
আল্লাহর রহমত নেই।
যে ঘরের প্রথম সন্তান কন্যা হয়।
– সে ঘর বেশি বরকত ময়।
– হযরত মুহাম্মদ [সাঃ]
আখিরাতের সবচেয়ে
ছোট জান্নাত ও
পৃথিবীর ১০ গুণ এর সমান ।
জান্নাতের অধিকাংশ
অধিবাসী হবেন গরীব।
– হযরত মুহাম্মাদ [সাঃ]
আল্লাহর পথে একটি সকাল
কিংবা একটি সন্ধ্যা ব্যয় করা।
– গোটা পৃথিবী এবং পৃথিবীর
সমস্ত সম্পদের চেয়ে উত্তম।
সহীহ বুখারী
মৃত্যু নিশ্চিত
কিন্তু সময় টা অনিশ্চিত..
ইয়া আল্লা্হ!
যখনি মৃত্যু দিবা ঈমানী হালতে দিও।
৬৩ বছরে যিনি একটাও
মিথ্যে বলেননি তিনি হলেন
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
খারাপ সময়ে সবার
দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও
– আল্লাহর দরজা কখনো বন্ধ হয় না
একজনের কাছে চাইলে কখনো
খালি হাতে ফিরতে হয়না
-তিনি হলেন আল্লাহ!
ঠোঁট সুন্দর করতে চাইলে,
দরুদ শরীফ পড়ুন.
– কন্ঠস্বর সুন্দর করতে চাইলে,
কোরআন শরীফ পড়ুন.
– আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করতে,
চাইলে নামাজ পড়ুন.
রাসুল (ﷺ) বলেনঃ
যে ব্যক্তি লা-ইলাহ ইল্লাল্লাহর
উপর দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে,
মৃত্যুবরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
(মুসলিমঃ৪৩)
প্রকৃত যুদ্ধ তারাই
–যারা শয়তানকে পরাজিত করে।
–নামাজ পড়তে যায়
একজন পর্দাশীল মেয়ে
৬ লক্ষ্য ফেরেশতার সমান।
– হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
জান্নাতের প্রথম দরজা খুলবেন
-হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে
উত্তম শিক্ষা হলো ।
কোরআন শিক্ষা।
রাসুল (সা:) বলেছেন,
আল্লাহ যার ভালো চান
তাকে দু:খ কষ্টে ফেলেন।
[বুখারী – ৫৬৪৫]
যে আমার সুন্নতকে ভালোবাসলো
সে আমাকে ভালোবাসলো।
– হযরত মুহাম্মদ (সা:)
ধৈর্য
মানুষকে উন্নতি করে!
মিথ্যা
মানুষকে ধ্বংস করে!
*ইয়া বারিও
-এই পবিত্র নামটি প্রত্যহ ৭ বার
করে পড়লে কবর আযাব মাফ হয়!
চুপ থাকাটা একটি ইবাদত
– হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)!
– তিন বেলা আহার যতটা গুরুত্বপূর্ণ ,
-৫ ওয়াক্ত নামাজ তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ !!
আলিফ, লাম, মিম
-আমার পোস্টটি যে পড়েছে
সেই ৩০ টি নেকি পাবে!
সূরা_ফাতিহা তোমরা ধীরে-
ধীরে পড়ো,
কারণ, মহান আল্লাহ তায়ালা
নিজেই এর জবাব দেয়।
__হযরত মুহাম্মদ (সা.)
রাসুল (ﷺ) বলেনঃ
যে ব্যক্তি লা-ইলাহ ইল্লাল্লাহর
উপর দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে,
মৃত্যুবরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
(মুসলিমঃ৪৩)
মুহাম্মদ (সা:) বলেছেন।
– ঘুমানোর সময় আলো
নিভিয়ে এবং ডান কাত হয়ে ঘুমাতে।
– [সহীহ বুখারী: ৩২৮০]
ঐ হাত দুটি বেশি দামি ।
– যে হাত আল্লাহর
কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে।
ইসলাম শুধু নারীদেরকেই
পর্দা করতে বলেনি।
পুরুষদের দৃষ্টি সংযত
রাখতেও বলেছেন।
কখনো ব্যর্থ হলে সিজদায় পড়ে যাও।
– সফলতার পথ আল্লাহ্ দেখাবেন।
শিশুরা যখন কথা বলতে শুরু করে
– তখন তাকে কালেমা শিক্ষা দাও।
– হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
কালো রং কে সম্মান করো।
– কারণ আমাদের কাবা
শরীফের রং কালো।
টেনশন দূর করতে।
– নেশা নয়।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজই যথেষ্ট।
রাসূল সাঃ বলেছেন।
– তুমি যাকে ভালোবাস
জান্নাতে তুমি তার সাথেই থাকবে।
নবীজির কথা গুলা কপি হয় ঠিকই।
কিন্তু নবীজির আর্দশ
গুলো কপি হয় নাহ।
দোয়া কবুলের প্রথম শর্ত,
হালাল খাদ্য ভক্ষণ করা ।
ইতিহাস সাক্ষী আজ পর্যন্ত যারাই।
কোরআনের ভুল খুঁজতে গেছে ।
তারাই মুসলমান হয়ে গেছে।
ঘুমের আগে
এই দোয়া পড়ে ঘুমান।
– আল্লাহুম্মা বিসমিকা
আমুতু ওয়া-আহইয়া।
মিস ওয়ার্ল্ডের খোঁজ নয়,
– মিস আখিরাহর খোঁজ করো।
– যা তোমাকে জান্নাত এনে দেবে।
যে ব্যাক্তি আজান শুনে
নামাজ পড়বে না।
কিয়ামতের দিন তাঁর কানে।
গরম সীসা ঢেলে দেয়া হবে।
উচ্চস্বরে হেসো না
তা নিজের আত্বা মারা যায়।
– হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
বুকে হাজারো কষ্ট নিয়ে
আলহামদুলিল্লাহ বলাটা।
আল্লাহ’র প্রতি
অগাধ বিশ্বাসের নমুনা।
শুক্রবার মানেই–
গরিবের হজ্বের দিন।
জুম্মা মোবারাক
যৌবনের চেহারাটা মানুষ পছন্দ করে।
-আর যৌবন কালের ইবাদত স্বয়ং আল্লাহ পছন্দ করেন।
কুরআন পড়লে
চোখের জ্যোতি বাড়ে
এবং জ্ঞান বাড়ে।-
[সুবাহানাল্লাহ]
শ্বাস নিচ্ছি – আলহামদুলিল্লাহ
ভালো আছি – আলহামদুলিল্লাহ
-বেঁচে আছি – আলহামদুলিল্লাহ
আয়াতুল কুরসি।
পড়ে বাড়ি থেকে বের হলে।
৭০হাজার ফেরেশতা চর্তুদিক
থেকে রহ্মা করে।
শুক্রবার হলো সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন।
-শুক্রবার মানে গুনাহ
মাফের আর একটা সুযোগ।
নিজেকে কখনো
অসুন্দর মনে করবেন না।
কারণ আল্লাহর সৃষ্টি
কখনো অসুন্দর হয় না।
নামাজ সব সমস্যার সমধান।
নামাজ সব রোগের প্রধান ওষুধ।
নামাজ নিজে পড়ুন।।
অন্যকে পড়ার জন্য তাগিদ দিন।
নামাজই আপনার আসল ইনকাম।
নামাজ বেহেস্তের চাবি।
আল্লাহ তওবাকারীদের কে ভালবাসেন
এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালবাসেন।
__(সূরা বাকারা)
১০টাকার নামাজ শিক্ষার
বইয়ে যা আছে,
– পৃথিবীর দামী বইয়েও তা নেই !
মাবুদ গো
-মৃত্যুর সময় কালেমা নসিব করিও
মায়ের সাথে উচ্চস্বরে-
কথা বলোনা
-কারন ‘ মা ‘
তোমাকে কথা বলা শিখিয়েছেন !
সবচেয়ে বড় চাকরি হচ্ছে নামাজ
– যার বেতন হচ্ছে জান্নাত
সূরা ফাতিহায় এতই বরকত যে।
তা নাজিল হওয়ার সময়
শয়তানো কেঁদে-ছিলো।
রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
যে ব্যক্তি আমার উপর একবার
দুরুদ শরীফ পাঠ করে,
আল্লাহ তার উপর দশবার
রহমত বর্ষন করেন।
(মুসলিমঃ৪০৮)
কখনো হতাশ হলে
দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে নিও।
হতাশা কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ ।
‘লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)” .“
যে ব্যক্তি কালেমার দাওয়াত
মানুষের কাছে পৌঁছে দিবে,
আমি তাকে সাথে করে
জান্নাতে নিয়ে যাবো।
[ বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) ]
তুমি জান্নাত চেওনা ব
রং তুমি দুনিয়াতে এমন কাজ কর
যেন জান্নাত তোমাকে চায়।
[হযরত আলী (রহঃ)]
দুনিয়ায় ৪০০০ এর বেশি ভাষা
থাকলেও আজানের ধ্বনি কিন্তু এক
-সুবাহানাল্লাহ
গান শুনে- শুনে ঘুমানো নয়। –
আল কুরআন শুনে
ঘুমানো অধিকতর ভালো।
বাড়ির কাছে মসজিদে যায় না।
– স্ট্যাটাস দেয় একদিন মক্কা যাবো।
ঘুম নেই,নামাজ পরো
মনে শান্তি নেই
কোরআন পড়ো।
যদি তুমি মানো কুরআন
আল্লাহ বাড়িয়ে দিবে
তোমার সম্মান।
রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ
উচ্চস্বরে কাঁদার কারনে
মৃত ব্যক্তি কবরে আযাব
ভোগ করবে।(বুখারি)
মানুষ আল্লাহর কাছে
লক্ষ, কোটি টাকা আশা করে
অথচ
আল্লাহর নামে কিছু দান করার
সময় খুচরা টাকা খোঁজে!!
তুমি যতো বেশি সততার সাথে কথা বলবে
তত বেশি সম্মানিত হবে !
– হযরত আলী (রাঃ)
তিনটি প্রেমে কোন কষ্ট নাই
– আল্লাহর সাথে.!
– রাসুল (সঃ) এর সাথে.!
– মা-বাবার সাথে.!
ইসলামিক কষ্টের পোস্ট
☞পৃথিবীর সবচেয়ে সস্তা ব্যাক্তিটি কে?
◑যে নিজের ছেলেমেয়ের নজরে ঘৃণিত!
☞পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মূহুর্ত কোনটা ?
◑সদ্য জন্ম নেয়া সন্তানকে কোলে
নিয়ে মায়ের মুখের হাসি!
পৃথিবীর সবচেয়ে ধারালো অস্ত্র কি জানেন?
◑বেয়াদবের জিহ্বা।
☞জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর উত্তর কি?
◑নিরবতা।
ইসলামিক কষ্টের পোস্ট
☞পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী বস্তু কি জানেন?
◑বাবার কাঁধে ছেলের লাশ।
“মানুষের মধ্যে যখন শক্তির অহংকার
দেখা দেয়
তখন সে নিজের ভুল গুলোকেও
দুরদর্শিতা মনে করে
আর নিজের উপলব্ধি ব্যতিক্রম কোন কথা
শুনতে পছন্দ করেনা।”
”প্রতিরাতে শেষ তৃতীয়াংশে
১ম আসমানে এসে আল্লাহ বলেন-
কে আমাকে ডাকে!
আমি সাড়া দিব যা চাইবে তাই দিব!”
___বুখারি-১১৪৫
“একাকি হয়ে যাওয়া মানে
তুমি খারাপ সঙ্গ ত্যাগ করেছ।”
__হযরত উমার (রা)
মানুষ সব সময় মৃত্যু
👇👇👇
থেকে বাঁচার চেষ্টা করে,
👇👇👇
কিন্তূ জাহান্নাম থেকে নয়,
👇👇👇
অথচ মানুষ চাইলে জাহান্নাম
👇👇👇
থেকে বাঁচতে পারে কিন্তু মৃত্যু থেকে নয়।
যে আপনার ইবাদতে
ব্যাঘাত ঘটায় সে
আপনার বন্ধু নয়,
সে আপনার
প্রকৃত শত্রু।
যে আপনার সফলতা কে
সহ্য করতে পারে না
সে আপনার আপনজন নয়
সে আপনার ঘুর দুশমন।
মেকআপ নষ্ট হয়ে যাবে
দেখে কেউ ওজু করেনা
আর কেউ কেউ ওজু করতে
হবে দেখে মেকআপ করেনা।
শেষকথা
বন্ধুরা আশা করছি আজকের এই নতুন ইসলামিক পোস্ট বাংলা ও ফেসবুকের জন্য ইসলামিক পোস্ট স্ট্যাটাস আপনাদের ভালো লেগেছে। এরকমই নতুন নতুন আপডেট পাওয়ার জন্য চলে আসুন (টেকনিকেল ব্রো বিডি ডটকম) ওয়েবসাইটে।
আমাদের স্পেশাল আরো পোস্ট পড়ুন-👇
জীবন বদলে দেওয়া মোটিভেশনাল বাক্য
জুম্মা মোবারক ফেসবুক স্ট্যাটাস